Press "Enter" to skip to content

পানীয় জলের অভাবে চরম সংকটে কুলতলির কয়েকশো মানুষ

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায় , কুলতলি : আয়লার পর থেকে এখনও সুন্দরবনের মাটিতে লবণের পরিমাণ বেশি। আর সেই সুন্দরবনের কুলতলিতে পানীয় জলের সংকটে ভুগছে একটি গ্রামের কয়েকশো মানুষ।

কুলতলি থানার অন্তর্গত মেরিগঞ্জ ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের কেওড়া মাঠাল গ্রামে পানীয় জলের গভীর নলকূপ আছে, তবে জল নেই। গত কয়েক মাস ধরে নলকূপটি বিকল অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এর জেরে পানীয় জল সংগ্রহ করতে গিয়ে নাকাল হতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। কেওড়া মাঠাল গ্রামের বাসিন্দাদের তাই পাণীয় জল আনতে গ্রাম থেকে দূরবর্তী স্থানে যেতে হচ্ছে।দ্রুত এর সমাধান চায় স্থানীয় মানুষ।আর এ ভাবে দিনের পর দিন পড়ে রয়েছে বিকল নলকূপটি।

সমস্যার কথা একাধিক বার স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রশাসনের নজরে আনা হয়েছিল বলে জানালেন স্থানীয় মানুষজন। কিন্তু তাতে কোন সুবিধা হয়নি।এখনো বিকল হয়েই পড়ে আছে সেটি।

স্থানীয় বাসিন্দা হামিদ হাজরা বলেন,জল মানুষের জীবন। আর সেই জল থেকেই আমরা বঞ্চিত।তাই প্রশাসনের কাছে অনুরোধ, অবিলম্বে এই পাণীয় জলের নলকূপটি মেরামত করে আমাদের ব্যবহার যোগ্য করে দেওয়া হোক।

তবে এ ব্যাপারে মেরীগঞ্জ ১ নং পঞ্চায়েতের প্রধান কোনো মন্তব্য না করলেও কুলতলি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রুপা সরদার বিষয়টি দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায় , কুলতলি : আয়লার পর থেকে এখনো সুন্দরবনের মাটিতে লবণের পরিমাণ বেশি।আর সেই সুন্দরবনের কুলতলিতে পাণীয় জলের সংকটে ভুগছে একটি গ্রামের কয়েকশো মানুষ। কুলতলি থানার অন্তর্গত মেরিগঞ্জ ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের কেওড়া মাঠাল গ্রামে পাণীয় জলের গভীর নলকূপ আছে, তবে জল নেই। গত কয়েক মাস ধরে নলকূপটি বিকল অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এর জেরে পানীয় জল সংগ্রহ করতে গিয়ে নাকাল হতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। কেওড়া মাঠাল গ্রামের বাসিন্দাদের তাই পাণীয় জল আনতে গ্রাম থেকে দূরবর্তী স্থানে যেতে হচ্ছে।দ্রুত এর সমাধান চায় স্থানীয় মানুষ।আর এ ভাবে দিনের পর দিন পড়ে রয়েছে বিকল নলকূপটি। সমস্যার কথা একাধিক বার স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রশাসনের নজরে আনা হয়েছিল বলে জানালেন স্থানীয় মানুষজন। কিন্তু তাতে কোন সুবিধা হয়নি।এখনো বিকল হয়েই পড়ে আছে সেটি। স্থানীয় বাসিন্দা হামিদ হাজরা বলেন,জল মানুষের জীবন। আর সেই জল থেকেই আমরা বঞ্চিত।তাই প্রশাসনের কাছে অনুরোধ, অবিলম্বে এই পাণীয় জলের নলকূপটি মেরামত করে আমাদের ব্যবহার যোগ্য করে দেওয়া হোক।তবে এ ব্যাপারে মেরীগঞ্জ ১ নং পঞ্চায়েতের প্রধান কোনো মন্তব্য না করলেও কুলতলি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রুপা সরদার বিষয়টি দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।

More from জেলায় জেলায়More posts in জেলায় জেলায় »

Be First to Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *