অনলাইন কোলফিল্ড টাইমস সংবাদদাতা মালদহ: ট্রেনের বগির মতো লম্বা লাইন দিয়ে সারি দিয়ে রাখা প্লাস্টিক জার, বালতি, কলসি ইত্যাদি । আর সকলের হাতে হাতে খালি বালতি কিংবা কলসি। পানীয় জলের জন্য কেউ সকাল থেকে আবার কেউ আবার কাকভোর থেকে কলসি বালতি রেখে লাইনে দাঁড়িয়েছেন কলের সামনে জলের জন্য । কিন্তু জলের দেখা নেই।
এই সমস্যা এক দুই দিনের নয়, বছর বছর ধরে চলে আসছে । গ্রীষ্মের গরম পড়তেই জলের সমস্যা আরও তীব্র থেকে তীব্র আকার ধারণ করেছে। এর প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন গ্রামবাসীরা। কিন্তু তাতে প্রশাসনের টনক নড়েনি । মালদহের ইংলিশবাজার ব্লকের কোতোয়ালি অঞ্চলের গণিপুর এলাকার এমন ঘটনায় স্থানীয় নেতাদের ভুরুক্ষেপ নেই । সমস্যার কথা কার্যত স্বীকার করে নিয়েছেন স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত সমিতির জনৈক সদস্য।
তিনি জানান, কোতুয়ালি অঞ্চলের একাধিক জায়গায় গরম পড়তেই জল সংকট দেখা দিয়েছে এটা সত্যি । পি এইচ ই দপ্তরের পক্ষ থেকে মাঝে মধ্যে জল সরবরাহ করা হলেও এখন তা অনিয়মিত। এতে সমস্যায় পড়ছেন মানুষ মালদা:ট্রেনের বগির মতো লম্বা লাইন। সকলের হাতে খালি বালতি কিংবা কলসি। পানীয় জলের জন্য কেউ সকাল থেকে আবার কেউ কাকভোর থেকে কলসি বালতি রেখে লাইনে দাঁড়িয়েছেন কলের সামনে। কিন্তু জলের দেখা নেই।

এই সমস্যা এক দুই দিনের নয়, বছর বছর ধরে চলে আসছে । গ্রীষ্মের গরম পড়তেই জলের সমস্যা আরও তীব্র থেকে তীব্র আকার ধারণ করেছে। এর প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন গ্রামবাসীরা। কিন্তু তাতে প্রশাসনের টনক নড়ে নি । মালদার ইংলিশবাজার ব্লকের কোতুয়ালি অঞ্চলের গণিপুর এলাকার ঘটনায় স্থানীয় নেতাদের ভ্রুক্ষেপ নেই ।
সমস্যার কথা কার্যত স্বীকার করে নিয়েছেন স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত সমিতির জনৈক সদস্য। তিনি জানান, কোতুয়ালি অঞ্চলের একাধিক জায়গায় গরম পড়তেই জল সংকট দেখা দিয়েছে এটা সত্যি । পি এইচ ই দপ্তরের পক্ষ থেকে মাঝে মধ্যে জল সরবরাহ করা হলেও এখন তা অনিয়মিত। এতে চরম সমস্যায় পড়েছেন সাধারণ মানুষ । তবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে জল জীবন মিশন প্রকল্পের মাধ্যমে কিছুদিনের মধ্যেই প্রত্যেক ঘরে ঘরে জল পৌঁছে যাবে এমন প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
গ্রামবাসীরা জানান, প্রতি বছরই এমন সমস্যায় ভুগতে হয় তাদের । স্থায়ী সমাধানের ব্যবস্থা কেউ করে না । আর এই কলে নিয়মিত জল আসে না। কখন জল আসবে তার সময় সীমাও নেই। জলের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ঘন্টার পর ঘন্টা । তাও বিগত কয়েকদিন ধরে জল আসছে না। জল কিনে খাওয়ারও সামর্থ্য নেই তাদের। বিষয়টি তারা সংশ্লিষ্ট গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে জেলা পরিষদকে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি বলে অভিযোগ।



Be First to Comment