অনলাইন কোলফিল্ড টাইমস, কলকাতা: বাংলা নববর্ষের শুরু ১ বৈশাখ (১৪ এপ্রিল, ২০২৪)। হালখাতা। মিষ্টির প্যাকেট। আর নানা রকম নকশা করা ক্যালেন্ডার। তবে স্মার্টফোনের যুগে অনেকটাই জনপ্রিয়তা কমেছে ক্যালেন্ডারের। তবে, চাহিদা যে নেই, সেটাও নয়। সেই ছবিই ধরা পড়ল রাজীব বসু‘র ক্যামেরায়।

হালখাতা কী
ব্যবসায়ীরা বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে হালখাতা হিসাবেও পালন করে থাকেন। দোকানে লক্ষ্মী-গণেশের পুজোর পাশাপাশি ক্রেতাদের মিষ্টিমুখ করানো হয়। তাই বাংলা নববর্ষের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী ভাবে জড়িয়ে আছে এই হালখাতা।

হালখাতার উদ্দেশ্য
নতুন খাতার প্রথম পাতায় নতুন কিছুর সূচনার প্রতীক হিসেবে স্বস্তিক এঁকে শুরু হয় নতুন বছরের হিসেব নিকেশ। নতুন বছরে দ্রব্য-বিনিময়ের হিসেব রাখা শুরু হয়ে যায় এই খাতায়, আর সেই খাতার নাম হল ‘হালখাতা’।

ক্যালেন্ডার
আগে বাড়িতে হালখাতা সেরে কেউ ফিরলে বাড়ির ছোটদের মধ্যে ক্যালেন্ডার দেখা নিয়ে হুড়োহুড়ি পড়ে যেত। এখন ততটা না হলেও নতুন বছরের নতুন ক্য়ালেন্ডার নিয়ে আগ্রহ আছে যথেষ্টই।

ক্যালেন্ডারের চাহিদা
এখন অনেক ব্যবসায়ী আর সেই পুরানো দিনের প্রথা মেনে হালখাতা করছেন না। ক্রেতারাও উপহার পাচ্ছেন না ক্যালেন্ডার। স্বাভাবিকভাবেই কমেছে ক্যালেন্ডারের চাহিদা। ব্যস্ততা কমেছে ছাপাখানায়।

ক্যালেন্ডারের কাজ
বছরের প্রতিটি উত্সবের তারিখ জানার পাশাপাশি মাসের গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলিকে চিহ্নিত করা যায় ক্যালেন্ডারের মাধ্যমে। সবকিছুই এই সময়ে করা হলে তা শুভ বলে মনে করা হয়।




Be First to Comment